সোমবার (২০ জানুয়ারি) সকাল ৯টার আবহাওয়া অধিদফতরের সবশেষ বুলেটিনে এ তথ্য জানানো হয়। এদিন বাতাসে আদ্রতার পরিমাণ ছিল ৯১ শতাংশ।বেলা বাড়লেও চুয়াডাঙ্গায় ঠান্ডার প্রভাব কমছে না। সড়কে মানুষের উপস্থিতি কম, প্রয়োজন ছাড়া কেউ ঘরের বাইরে বের হচ্ছে না। ঠান্ডা বাতাসের কারণে খেটেখাওয়া মানুষ ও ছিন্নমূল মানুষের কষ্ট আরও বেড়ে গেছে।চুয়াডাঙ্গা আবহাওয়া অফিসের পর্যবেক্ষক রাকিবুল হাসান জানান, শীতজনিত রোগ বাড়তে শুরু করেছে, বিশেষ করে শিশুদের মধ্যে ডায়রিয়ায় আক্রান্ত হওয়ার সংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে।
খাদ্য ও শীতের কারণে শ্রমজীবি মানুষ বিশেষত কৃষকরা আরও বেশি দুর্ভোগে পড়ছেন। চুয়াডাঙ্গার বিভিন্ন এলাকাতেও মানুষ খড়কুটে আগুন জ্বালিয়ে উষ্ণতা নিচ্ছেন, তবে শীতের তীব্রতা থেকে মুক্তি পাচ্ছেন না।